অদ্য ১১ নভেম্বর ২০১৪ সিরাজগঞ্জ জেলায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ (২০১৩ সালে সংশোধিত)- আইনে ৩ টি বিড়ি উৎপাদনকারী ফ্যাক্টরিকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে সর্বমোট ১,৫০,০০০/- (দেড় লক্ষ) টাকা জরিমানা করা হয়।
ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ (২০১৩ সালে সংশোধিত)- আইনের ১০ (১) ধারা অনুযায়ী তামাকজাত দ্রব্যের প্যাকেট, মোড়ক, কার্টন বা কৌটার উভয় পার্শ্বে মূল প্রদর্শনী তল বা যে সকল প্যাকেটে দুইটি প্রধান পার্শ্বদেশ নাই সেই সকল প্যাকেটের মূল প্রদর্শনী তলের উপরিভাগে অন্যূন শতকরা পঞ্চাশ ভাগ পরিমাণ স্থান জুড়িয়া তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট ক্ষতি সম্পর্কে, রঙ্গিন ছবি ও লেখা সম্বলিত, স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সতর্কবাণী, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে, বাংলায় মুদ্রণ না থাকায় একই আইনের ১০ (৬) ধারা মোতাবেক -
জেলা প্রশাসনের বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাসিব সরকার কর্তৃক "সামাদ বিড়ি ফ্যাক্টরি"র জনাব ইউসুফ আলী আকন্দ(৫৫), পিতাঃ হাজী আফসার আলী আকন্দ- কে ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা এবং "সালাম বিড়ি ফ্যাক্টরি"র জনাব মোঃ আব্দুল লতিফ (৫৬), পিতাঃ মোঃ আলী-কে ৩০,০০০(ত্রিশ হাজার) টাকা জরিমানা করা হয়; এবং
একই অভিযানে অপর বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব নাইমা আফরোজ ইমা কর্তৃক "কিসমত বিড়ি ফ্যাক্টরি"র জনাব হাজী আলতাফ হোসেন(৪০), পিতাঃ মৃত হাজী আব্দুল জব্বার - কে ৭০,০০০/- (সত্তর হাজার) টাকা জরিমানা করা হয়;
এছাড়া জরিমানাকৃত বিড়ি উৎপাদনকারী ফ্যাক্টরিগুলোকে আগামী এক মাসের মধ্যে আইন অনুযায়ী নতুন মোড়ক ব্যবহার করে বিপণনের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়।
এ সময় জেলা প্রশাসনের বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ ইসমাইল হোসেন, সিভিল সার্জন অফিসের সিনিয়র স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জনাব ইমান আলী এবং ডিডিপি এনজিও'র নির্বাহী পরিচালক জনাব কাজী সোহেল রানা উপস্থিত ছিলেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস